মুখোশ নেবে গো মুখোশ?
আমি মুখোশের করি ফেরি
রাষ্ট্রনেতারা লড়াই করে
ভদ্রতার বায়না ধরি।
যুদ্ধে ত লক্ষ লোককে মারে
ভদ্রতার মুখোশ এঁটে ;
কারণ দেখায় খুবই পোক্ত
সবই মুখোশের গুণে।
আদালত যখন বিচার করে
মুখোশ থাকে আঁটা
জজের হাতে মরণ বাঁচন
হিসাবে বড়ই পাকা।
জনগণ জানে অপরাধীর নাম
মনে হয় অত্যন্ত সোজা
মুখোশের গুণে অন্য কিছু হয়
আর সবই হয় বোকা।
তাই আমি মুখোশ করি ফেরি
মুখোশতন্ত্রে আছে শক্তি ;
বড়ো নেতারা সদা মুখোশ এঁটে থাকে
কথা বলে মুখোশের ভেতর থেকে।
মুখোশ খুললে সাদা চোখে
অন্য রকম দেখায়
স্বার্থসিদ্ধি হয় না তাতে।
তাই মুখোশ নেবে গো
স্বার্থসিদ্ধি তরে
মুখোশের জেরে স্বার্থ বেঁচে যায়
সাদাকে কালো করে।