কি যেন চিন্তায় মেয়েটির
ঘুম আসে না ;
রাতের বেলায় জানালার বসে
চেয়ে থাকে দূরে তার নেই সীমানা।
বারে বারে একটি মুখ মনে পড়ে
কিন্তু সে ত অজানা।
আরও একবার ভালো লেগেছিল
এক শিল্পী পনেরো বছরের
তোশিকোকে মডেলিং করতে চেয়েছিল ;
কিন্তু সিটিং দিতে দিতে
মন দেয়া নেয়া হয়েছিল।
এদিকে রাষ্ট্রবাদি সোমা পরিবার
রাসবিহারীকে আশ্রয় দিল।
সে ছিল এক জীর্ণ বাড়ি
গোয়েন্দাদের নজরের বাইরে ছিল।
দোকানের মালিক আইজি আর কোকোকে
মা বাবা বলত;
ওরাও রাসবিহারীকে ছেলের মত
ব‍্যবহার করত।
কিন্তু গোয়েন্দারা প্রায়ই
খুঁজে বেড়াতে লাগল ;
দেড় মাস পরে ভাড়া বাড়িতে চলে গেল।
চার মাস পরে রাসবিহারী
সবাইকে নৈশভোজে আমন্ত্রণ করল;
সেখানে নিজের হাতে রান্না করা
ভারতীয় খানা পরিবেশন করল।
তখন রাসবিহারী প্রথম তোশিকোকে দেখল
মুগ্ধ হয়নি বিয়ের কথা ভাবেনি ;
কিন্তু তোশিকো মুগ্ধ হল
রাতের পর রাত ঘুম আসেনি।