ঠিক একদিন ছলনার শহরে দাঁড়িয়েছিলাম; নীল রঙ, সাদা রঙ, হলুদ রঙ কিছুই বাকি ছিল না
সাথে ছিল আকাশ পরিমান স্মৃতি, আর সমুদ্র পরিমাণ স্বপ্ন;
তারা মাঝেমাঝে খুব অভিমান করে নিশ্চুপে বুক ভাসাতো
নীরবতার দরজায় দাঁড়িয়ে ভীষণ খেলা জমাতো!
আমিও বিষণ্নতার আঙিনায় নিদারুণ সাতার কাটতাম
নিভু নিভু প্রদীপশিখা, তবুও স্বপ্নের লিপ্যন্তরে বেঁচের থাকার জন্য সময়ের সাথে যুদ্ধ চালিয়ে যেতাম।
অতঃপর গোধূলীর পড়ন্ত সূর্যটা হেলে পড়ে যেত পশ্চিম দিগন্তে
পৃথিবীর বুক ছিড়ে সন্ধ্যা নিয়ে আসতো নীরব রাত্রি,
এক একটি রাত্রি আবার নিয়ে আসতো নক্ষত্রের বুকে জেগে উঠা এক একটি পূর্ণিমার আসর,
অতঃপর একসময় চাঁদ দিগন্তের শেষ রেখায় ঘুমিয়ে যেত
আর আমি দাঁড়িয়ে থাকতাম আষাঢ়িয়া মেঘের নীচে, শ্রাবণের এক আকাশ বৃষ্টিতে!