কেবলি বড় হই না এক একটি দীর্ঘশ্বাস বাড়ে। বরাবর বুকের ভিতর ব্যারোমিটারের মত উঠা নামা করে। হাত দিই, ছুঁই; কই ধরা যায় না!
প্রতিনিয়ত এক একটি স্বপ্ন জাগে, আবার এক একটি আশা ভেঙে জল প্রপাত সৃষ্টি হয়। একদম শ্রাবণের গাঙের মতন; কখন যে উত্তাল পাতাল জলোচ্ছাসে নিজে-ই হাবুডুবু খাই কে জানে!
বাঁচা মরার যুদ্ধ শুধু একবিন্দু শূন্যস্থান। প্রত্যাশার মহাচিৎকারে থমকে উঠি, ঘুম ভেঙে যায়, দুরন্ত ঘোড়ার মত ছুটি, সফলতা খুঁজি; কই ধরা দেয় না, কাছে-ই তো আসে না!
নীরব যাতনা ঢেউ খেলে; জীবনের প্রায়শ্চিত্তে শুধু আর্তনাদ, আর নিরুত্তাপ দাউ দাউ। কেবলি বিষাদ, কেবলি আকাশের গর্জন!!