বাহির অনন্য ভেতর জঘন্য,
তারাই বরেণ্য পূজনীয় ধন্য।
দিয়ে শত যুক্তি পাচ্ছে মুক্তি,
হৃদয়ে বিরক্তি সম্মুখে ভক্তি।


কই আর আস্থা সমাজ ব্যবস্থা,
ঘৃণ্য অবস্থা জীবনটা সস্তা।
সম্পদে মূল্য বেশ প্রফুল্য,
ঠগ বাৎসল্য জ্ঞান সমতুল্য।


নেই যেন সংশয় করতে অন্যায়,
দেশ গড়া প্রত্যয় ভেঙ্গে পড়ে কান্নায়।
কেঁদে কেঁদে অজ্ঞান পায় কই সম্মান,
বিনয়ের প্রস্থান লাঞ্ছিত গুরুজন।


যে গুরুর সম্মান জ্ঞানের সন্ধান,
ছিন্ন বন্ধন চিৎকার ক্রন্দন।
ওদিকে উল্লাস ঠাই পেয়ে সন্ত্রাস,
আইনের উপবাস নিয়তির পরিহাস।


বাসনা সুপ্ত আকাঙ্ক্ষা গুপ্ত,
হল যা বিলুপ্ত কবে হবে রপ্ত?
জাগবে তারুণ্য নয় তারা শূন্য,
ওরা আনে পুণ্য ধরা হয় ধন্য।