সূফী হতে গেলে সংসার ত্যাগী হতে হয় না, জঙ্গলে যেতে হয় না,
গাছের পাতা খেতে হয় না, ছালার চট পরতে হয় না,
প্রমাণ বিশ্ব আশেকে রাসুল (সঃ) সম্মেলন।
মানুষ কখনো জমির মালিক নয়, জমির মালিক আল্লাহ তাআলা,
১৯৯১সালে দেওয়ানবাগী হুজুরের প্রস্তাবিত পদ্ধতিতে
জমি রেজিস্ট্রেশন হয় এই বাংলাতে।
ভুলের মাঝে ছিল জাতি, ইহুদী-নাছারাগণ ইফতার করে দেরিতে,
দেওয়ানবাগী হুজুরের কারণে ১৯৯৩সাল থেকে
সঠিক সময়ে ইফতার করার সুযোগ লাভ হয় এই বাংলাতে।
আজ সাপ্তাহিক ছুটি শুক্রবার দেওয়ানবাগী হুজুরের অবদান,
আগে ছিল সাপ্তাহিক ছুটি রবিবার বৃটিশদের রেওয়াজ,
দেওয়ানবাগী হুজুরের আবেদনে
১৯৮২সালে থেকে সাপ্তহিক ছুটি শুক্রবার হয় এই বাংলাতে।
মানবজাতির জীবন বিধান পবিত্র আল- কুরআন ৬৬৬৬টি নয়
৬২৩৬টি আয়াত হয়, দেওয়ানবাগী হুজুর
পবিত্র কুরআন গবেষণা করে প্রমাণ করেছে,
১৯৯৭সালে প্রকাশিত পবিত্র কুরআন শরীফে
সর্বমোট ৬২৩৬টি আয়াত সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে।
দেওয়ানবাগী হুজুর সর্বপ্রথম বলেন জায়নামাজে কাবা মদিনার ছবি
পায়ের নিচে রেখে নামাজ আদায় করা চরম বেয়াদবী,
দেওয়ানবাগী হুজুরের আহ্বানে সারা দিয়ে বাংলাদেশ টেলিভিশনে
এ ধরনের জায়নামাজে নামাজ আদায় না করার পরামর্শ দিয়েছে।
কোরবানি বান্দার নামে নয় আল্লাহর নামে দিতে হয়,
সূরা আনআম ১৬২নম্বর আয়াতে দেখো পড়ে, দেওয়ানবাগী হুজুরের আহ্বানে
এদেশের আপামর মুসলমানগণ তাদের ভ্রান্ত রেওয়াজ সংশোধন করে নিয়েছে।
পবিত্র আশুরা শুধুমাত্র শিয়াদের অনুষ্ঠান নয়
এদিন অপরিসীম রহমত ও বরকত ময়,
দেওয়ানবাগী হুজুর এদিনের তাৎপর্য তুলে ধরার পরে
সরকার এর গুরুত্ব উপলদ্ধি করে, পবিত্র আশুরার দিনটি সরকারিভাবে
বিশেষ গুরুত্বের সাথে পালিত হয়ে আসছে এই বাংলাতে।
পবিত্র ইদে মিলাদুন্নবি (সঃ) বিশ্বনবির শুভ জন্ম দিবস, ওফাত দিবস নয়
দেওয়াবাগী হুজুরের প্রস্তাবে সিরাতুন্নবি (সঃ) বাতিল করে, ১৯৯৬সাল থেকে
রাষ্ট্রীয়ভাবে পবিত্র ইদে মিলাদুন্নবি (সঃ) ধুমধামের সাথে পালিত হয় এই বাংলাতে।
বিশ্বনবি গরিব নয় শ্রেষ্ঠ ধনী, দেওয়ানবাগী হুজুরের মুখে সর্বপ্রথম শুনি
দোজহানের বাদশাহ্ ছিলেন, পবিত্র কুরআন ও হাদিস শরীফে
লেখা আছে দেখো পড়ে জ্ঞানী।
আল্লাহ নিরাকার নন, সাধন করলে দুনিয়ায় আল্লাহকে পাওয়া যায়
শ্রেষ্ঠ তাফসীর ‘তাফসীরে সূফী সম্রাট দেওয়াবাগী-তে লেখা রয়।
মিলাদ হারাম নয়, মিলাদে হযরত দয়াল রাসূল (সঃ)-এর দিদার হয়।
শুধু আরবিতে নয়, আমাদের মাতৃভাষা বাংলা, বাংলাতে খুৎবা হবে
দেওয়ানবাগী হুজুরের আহ্বানে বাংলাদেশের বহু মসজিদে আজ বাংলাতে খুৎবা হয়।
একই দিনে সারা বিশ্বে ইদসহ মুসলমানদের ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালন করা সম্ভব,
দেওয়ানবাগী হুজুরের প্রস্তাব ওআইসি মেনে নেয়।
এ প্রস্তাবটিও বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশ সরকারের বিশেষ বিবেচনাধীন তা রয়েছে,
আজ হোক কাল হোক একই দিনে সারা বিশ্বে ইদ পালন হবেই।
যার এতো অবদান, সে যদি ভণ্ড হয় জামানার মোজাদ্দেদ কে?
উম্মতে মোহাম্মদী আইন মোহামেডান ল ছেড়ে দিয়ে
মুসলমান মানে উমাইয়াদের আইন!
সব ভুলের অবসান ঘটাতে দেওয়াবাগী আসলেন এই ধরাতে।
রাসুল (সঃ) বলেন অন্য অন্য নবিদের মধ্যে ৭২ফেরকা,
আমার উম্মতের মধ্যে ৭৩ফেরকা, এক দল জান্নাতি ৭২দল জাহান্নামী।
যারা আশেকে রাসুল তারাই জান্নাতি হবে। আত্মশুদ্ধি, দিলজিন্দা, নামাজে হুজুরি,
আশেকে রাসুল বানায় হযরত বাবা দেওয়ানবাগী।
এই মহামানবের শিক্ষা নিলে ধর্মের সঠিক জানবে, আল্লাহ ও রাসুল তুমি পাবে
স্বভাব চরিত্র হবে সুন্দর, সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী শ্রেষ্ঠ সংস্কারক।