জানি ভালোবাসতে যে আসে সে সব সময়ই ভারি একটা কেমোফ্লেজ পরে থাকে। সে লিপ লাইনার দিয়ে প্রেমের সীমানা এঁকে যায়। ডুবে যেতে যেতে হঠাৎ একটা মারমেইড আমার হাতটা ধরে ফেললো। তারপর আমি আর মারমেইড দুজনেই উপকূলে থেকে গেলাম। আমি নারকেল পাতার জীবনী লেখায় মত্ত ছিলাম। আর মারমেইড আমাকে তার সমুদ্রজীবনের গল্প শোনাত। সে বলত প্রবালদ্বীপের ফাঁকে আটকে থাকা লিরিক্যাল শৈবালের গমনপথের কথা। বুঝতে পারলাম মারমেইড আমাকে বেজায় ভালোবাসে। একদিন শৈলচূড়ায় বসে তাকে বললাম ভালোবাসার কথা। সাথে সাথে সে ডুব দিল। তারপর থেকে আজ অবধি ভালোবাসার সেই মারমেইডের আর দেখা পাই নি। সেই অবধি শৈলচূড়ায় বসে আছি কচ্ছপ হয়ে একা।
কবিতাটি ৩৩২ বার পঠিত হয়েছে।
প্রকাশের সময়: ২৫/০১/২০১৫, ১০:০২ মি:
মন্তব্যসমূহComments
এখানে এপর্যন্ত ৪টি মন্তব্য এসেছে।