নিখিলেশ আজ হন্যে হয়ে খুজে যায় বৃষ্টি,
বৃষ্টির বাড়ীর ঠিকানা!
কোথায় পাবে সেই অঝোর ধারায় ঝরা বর্ষন ??  
সমাজিক মানদন্ড,প্রকৃতির রুপের
বহুমুখিতা নিখিলেশ বুঝে না।


শুধু প্রশ্নবানে নিজেকেই জর্জরিত করে যায়
আর ভাবে বৃষ্টির বাড়ী পৌঁছাতে
হয়তচড়তে হবে মাল্টিপরিবহনের
সমাজিকরন গাড়ীতে।


যে গাড়ীর ভ্রষ্ট প্রতিযোগিতার ঘর্ষনে
আর মর্দনে হাজারও নিখিলেশের প্রাণ সংকটে,
তবুও আরোহন করে জীবনের ঝুকিঁতে।

কর্দমাক্ত রাস্তায় প্রতিনিয়ত
পিছলে যায় আহত হয়।
অবশেষে খুজে পায়,সামাজিক মানদন্ডের
যে অদ্ভুদ পরিবহন তারাই পৌছে দেয়!
নিখিলেশকে সেই অঝোর ধারায়
ঝড়া বর্ষনের বাড়ীতে।


নিখিলেশের মনের মধ্যে সাগরের
যে উত্তাল ঢেউ তা সব বাঁধা ছিন্ন করে
আজ চোখের কোনে,মেঘের পূর্বাভাস!
হয়ত এখনি প্রকৃতি আর চোখের বর্ষনে
একাকার হবে,অঝোর ধারায় ঝরবে বৃষ্টি।


পৃথিবীর কেউ কোন দিন জানবে না,
জানতে চাইবে ও না,
বৃষ্টির বাড়ীতে বর্ষনের কতটুকু জল
নিখিলেশেদের চোখের ।


পুনশ্চঃ  নিখিলেশদের যাত্রা অব্যাহত থাকবে, চলবে।