ভালোবাসতে কোন দিবসের প্রয়োজন হয় না,
তবু আমরা ১৪ ই ফেব্রুয়ারীকে ভালোবাসা দিবস হিসাবে পালন করি।
মনের মধ্যে কামনা-বাসনা নিয়ে এই দিনটার প্রহর গুনি ,
      আমরা যে কতো নিচু জাতি,
সেটা প্রমাণ করতে নিলজ্জের মতো সঙ্গিকে নিয়ে পার্কে ছুটি ।
             ভুলে যাই আমাদের সীমাবদ্ধতা!
মেতে উঠি লীলা খেলায়, নেমে যাই ধষর্ণের প্রতিযোগিতায়।
               যারা মাংসের গন্ধে উন্মাদ হয়ে ,
     শকুনের মতো ঝাঁপিয়ে পড়ে নারীর বুকে।
               তারা মানুষ নহে!
        তাদের ধমনীতে পশুর রক্ত বহে।
     আমি এই সমাজে তাদের স্থান  পাইনা খুঁজে।
তাদের স্থান বনে জঙ্গলে কিংবা নালা নর্দমায়  জলে।
           আমি ধিক্কার জানাই তাদেরকে,
যাদের কারনে স্বপ্ন ভাঙে স্কুল - কলেজ পড়ুয়া কিশরীর কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়   পড়ুয়া যুবতীর।
অশ্রু সজল চোখে চুনকালী মাখে বাবা মায়ের মলিন মুখে।
যাদের শরীরে এতো উন্মাদনা,এতো উত্তেজনা!
যাদের পুরুষত্ব প্রমাণ করতে এতো বাহানা!
তাদের বাঁচিয়ে রাখে  লাভ হবে কি ভবিষ্যতে?
কবির মতে পৌষের শীতে তাদের চুবিয়ে মারা উচিত বুড়িগঙ্গা জলে।