এ কেমন গনতন্ত্র, এ কেমন স্বধীনতা, এ কেমন
নাগরিক অধিকার, সমাজ ব্যবস্থা, নিরাপত্তা,
এ কেমন ধর্ম চর্চ্চা? ইদানীং আহাজারি কষ্টে এমন
অনেক প্রশ্ন করতে  শিখেছি অসভ্য চিৎকারে।


আমার কি দোষ? এমন প্রশ্ন শেখার জন্য যে রাষ্ট্রীয়
মানুষগুলোই আমাকে অনেক বছর ধরে শিক্ষা দিয়ে
যাচ্ছে মাঠে ময়দানে, সমাবেশে মিছিলে, ভাষন শাসনে
ট্যারিস্টরিয়াল ট্যাক্স আর টকশোতে।


ওরা মুখে গনতন্ত্রের কথা বলে অথচ অন্তরে কট্রর
একনায়কতন্ত্রের পূজারী, মাঠে ময়দানে স্বধীনতার
কথা বলে ট্যাক্সে পোষে অস্ত্রধারী, সমাবেশ মিছিলে
নাগরিক অধিকারের কথা বলে ভাষন শাসনে পালে
আদালত, টকশোতে বলে ধর্ম নিরপেক্ষতার কথা  
অথচ রাত্রি কাটায় নষ্ট নারীর বিছানায়।


ইদানীং আমার রক্তের লাইব্রেরীতে নিশুক্তি জীনকে
নিয়ে ভাবতে শিখেছি। দেখি আমার পূর্ব পুরুষেরাও
প্রশ্নই শিখেছিলো, কখনও কোন উত্তর পায়নি তার।
বরং বিনিময়ে পেয়েছিল জীবন যুদ্ধে কেবল কারাবাস।
আর রাষ্ট্রীয় মানুষগুলো এখনকার মতই ছিল বর্জুয়া
মুখোশধারী বণিক লুটেরা।