নিশিকান্ত কথা দিয়েছিল,
সে কিছু দ্যাখেনি।
সেদিন ভাঁড়ের চা ঠাণ্ডা হয়ে
পড়েছিল অনেকক্ষণ।
আজও মুখ খোলেনি সে।


যাতায়াতের পথেও
মনে পড়ে না যে কোনো কথা।
দেয়াল লিখনের ওপরে
এখনও রক্তের দাগ।
বার্ধক্যের চৌকাঠে হোঁচট...
স্মৃতিশক্তি হারানোই ভালো।


চোখের সামনে ঘুরে বেড়ায়
চেনা মুখগুলো।
হাজার চেষ্টাতেও ভোলে না।
ছাত্র জীবনে পড়া
মনে রাখতে হতো বাধ্য হয়ে।
আর বৃদ্ধ বয়সে ভুলতে হবে।
কী বিড়ম্বনা!!!