হাতিয়া থেকে ঢাকা,লঞ্চ যোগে আসা।
যখন ফারহান তিন ছাড়লো,
ঠিক সারে বারোটা বাজলো।
যে রাক্ষসি মেঘনা,
মনপুরার কোল ঘেঁসে,আর আমারই হাতিয়াকে খেয়ে খেয়ে;
নাচতে নাচতে সাগরে চলে যায়-
তারই বুক চিরে চিরে আসার সময়,
আমার একই সাথে পৈচাসিক ও নৈসর্গিক
আনন্দের অভিজ্ঞতা হলো!
পৈচাসিক আনন্দ হলো এই দুঃখে যে,
'ও ভাইজান,ভাইজান গো-
হাতিয়ারে ভাঙ্গি লইযারগৈ।'
আর নৈসর্গিক আনন্দ হলো এই দেখে যে-
বর্ণচোরা মেঘনা তার রাক্ষুসে রূপ চেপে,
অন্যত্র তারই দু'তীরে
কি নয়নাভিরাম সৌন্দর্য গড়ে তুলেছে!


07/10/2014