কাল রাত্রে দেখেছিলাম
তোমার বুকে ঘামের ফোঁটা....
এক রঙ্গা সব,
সাদা কালো,
খুব ফেকাশে।


রং কেন সব হারিয়ে গেল ?


ভেবেছিলাম, প্রজাপতির রং ভালনা
ফুরিয়ে গেছে উড়তে গিয়ে,
হঠাথ !


এইত সেদিন দেখেছিলাম,
চাঁদের কনা
কাজল দিয়ে ঢাকা।
যেন অনেক কালের পুরনো সুতোয়
গিট্ লেগেছে,
খুলতে গিয়ে,
শুধু শুধু।


মনের মত চাঁদের আলো কুড়িয়েছিলাম তাই,
দুহাত ভোরে,
তোমার বুকে মাথা রেখে,
গন্ধে তোমার মন ভুলিয়ে।
মিছি মিছি।
শুধু শুধু।


আজকে আবার সখ হয়েছে,
ভোর সকালে,
মনে মনে,
একটু ছুয়ে কাছে গিয়ে,
তোমায় আমি বাসব ভাল।
নিজের মত,
আদর করে,
তোমার চোখে দেখব আলো।  


সকালে তাই সপথ নিলাম,
জানলা পূবের খুলে দেব,
আসুক না সব ঝড় বৃষ্টি জোলো হওয়া,
মন মাতানো পাগলা ফড়িং,
আঁচলও তো তোমার উড়ে
আসতে পারে আমার ঘরে
হঠাথ !

পরে তোমায় দেখতে পেলাম,
সেঁদ মাটির গন্ধ নিতে,
একটি কুঁড়ি দুটি পাতা,
কুড়িয়ে এনে ঘর সাজাতে।
ঠাকুর ঘরে হাঁটু মুড়ে,
সুকনো ফুলের পাঁপড়ি গুলো,
কুড়িয়ে নিতে আশ মেটাতে।


এবার তোমর চোখ ধাঁধাঁবে,
ইচ্ছে হবে রক্ত গোলাপ হাতে করে,
ভর দুপুরে শুতে যেতে।  
ভুল করে তাই আমার মত
বসতে ভাল ।
একটু খানি....
মনে মনে......
মিছি মিছি......
শুধু শুধু।