কে ই বা তিনি ? কোন সোহিনী ? হচ্ছিল কার কথা ?
কার যেন কি জন্মদিনের ? কার মেয়ে ‘ আদৃতা ‘?
ও ! বুঝেছি !! – সেই মেয়েটা ? – ‘ ধিতাং’ বলেই জানি !
বুড়ো মানুষ ! প্রায় ভুলে যাই তাই তো একটুখানি !
ঐ তো সেদিন ছোট্টো বুবুন --ঐ যে রে ওই মেয়ে -
গিলতো কথা ড্যাবড্যাবিয়ে মুখের পাণে চেয়ে
ঐ সেদিনের বাচ্চা মেয়ে ! তারো আবার মেয়ে !!
তোমরা বাপু পারো !!
সামনে চোখের পেরিয়ে গেলো অমনি বছর বারো ?
ঐ তো সেদিন দেখলো আলো ! ও সব কথা ছাড়ো !!
তোমরা বাপু পারো !!
বছর গেলেই বয়স বেড়ে যায় কি আবার কারো ?
ওইতো সেদিন ওই মেয়েটা ফুটির মত সাদা
চুপটি করে থাকতো শুয়ে ; বসতে শুধু বাধা !
ছিঁচকাঁদুনী কক্ষণো তো ছিল না সে মোটে !
বুবুন মোদের লক্ষী বলেই ভাগ্যে এমন জোটে !!
সেই সেবারে বোম্বে এলো ,- বললো , ‘ কাকু দেখ ,
এই যে আমার বার্বি কোলে - তোমরা মনে রেখ ,
একে আমি করবো বড় আমার মতো করে
ওর ই মাঝে আমিই আছি , মিলিয়ে নিও পরে !”
আজ ধিতাং-এর জন্মদিনে পড়ল মনে কথা ।
সোহিনী আজ ‘ বুবুন ’ আবার ! সে ই যেন আদৃতা !!