শ্রাবণীর (টুটু) জন্মদিনে


সেদিন সবুজ ধরণীর বুকে ঝরেছিলো রাশি রাশি
অফুরাণ হয়ে ভোরের শেফালি আননে মাখিয়া হাসি !!
বসন্তে ঝরে পলাশ শিমূল, শরতে শিউলি জানি ;
শ্রাবণী তো ঝরে শ্রাবণেতে ,মোরা সকলে এ কথা মানি !!
কিন্তু সেদিন বসন্তে এলো রাঙা পলাশের মত--
আমাদের মাঝে দেবের আশিস ঝরে ছিল শত শত---
লাল টুকটুকে ছোট্টো মেয়েটি এখনো হৃদয় জুড়ে ।
জন্মের সেই শুভক্ষণটিরে মনে পড়ে ঘুরে ঘুরে ।।
এখনো তো তুমি ' টুটু ' টি ই হয়ে রয়েছ কাকু র মনে--
কখন যে তুমি "শ্রাবণী " হয়েছো , কী যানি সে কোন ক্ষণে !!!
তোমার শিয়রে স্নেহের আশিস সর্বদা যাবে রয়ে--
বহমান নদী স্রোতের মতন চির কাল যাবে বয়ে ।।


বন্টো (অরিত্র) র জন্মদিনে


মনটাতে আজ ঘন্টা বাজে কেবল খুশীর গানে
বইছে শীতের হিমেল হাওয়া জাগছে হাসি প্রাণে।
আজ সকালে পড়লো মনে আজকের নির্ঘণ্ট।
তোমার শুভ জন্ম দিনের । শুভেচ্ছা নাও " বন্টো " !!
আমরা হেথায় কলিকাতায় অনেক পথের দূরে
তবু ও মিলন মনের মিলে যোগ রয়েছে সুরে।
তোমরা মোদের প্রিয় পাত্র তোমরা মোদের মিত্র
জন্ম দিনে তাই শুভেচ্ছা জানাচ্ছি " অরিত্র " !!


শ্রেয়সী ও অনিন্দ্য 'র বিবাহ বার্ষিকীতে-


জীবন টা হোক শ্রেয়সী আর জীবন টা অনিন্দ্য
আজ হৃদয়ের বদ্ধ যা দ্বার আজ যত অলিন্দ
মুক্ত করে আজ দেখে নাও অসীম নীলাকাশ
আজ ভরে নাও গভীর শ্বাসে নিসর্গ সুবাস
আজ তোমাদের প্রতীক ছুটি সকল কাজের ফাঁকি
থাক না পড়ে প্রতিদিনের কাজ যা আছে বাকি।


ঊর্মি-কিশোর কে--


একত্রিশ সাল বিতিয়ে দিয়েছ , বাকি ঊণসত্তর--
কাটবে সিওর দাম্পত্যটা ইফ নট দ্যান মোর !!
সিনিওরিটিতে আমরা তো বেশি , অধিকার চাই পেতে
জানাতে আশিস তোমাদের শুভ মধুময় দিনটিতে ।।


সোহমের জন্মদিনে---


আমি তোমার বাবার মেসো ;
একটু র'সো ,
গুছিয়ে বলি --
অমল সেন কে সিওর জানো ?
রিলেশন যে একটা আছে ,
এ কথাটা সিওর মানো ?
সেই অমলের ভগ্নিপতি ;
সেই সুবাদে আমি দাদু !!
বুঝলে তো ভাই ,আমি যে কে --
এখন তবে বুঝলে , যাদু ?
আজকে তোমার জন্মদিনে
শুভেচ্ছা যা মনের কোণে
জমিয়ে রাখা ---প্রাণটা ভরে
দিলাম যে সব উজাড় করে !!