আমি হরিণের পিছন পিছন ছুটতে চাইনি;
ঐ কস্তুরী আমায় জানিয়ে ছিলো
পিছু নেওয়ার আহ্বান।
নরম ঘাসে মেষ শাবক হয়ে তৃন লতা পাতায়
চলছিলো জীবন,
কিন্তু বাড়ন্ত বয়স আর বর্ধিত আকাঙ্খা ক্রমে
পিপাসিত অধমের ক্ষুধার জ্বালা বাড়িয়ে ;
জানিয়ে ছিলো মাংসের আমন্ত্রণ।
তাইতো নেকড়ের মতো থাবা পড়লো
আর হলো রক্ত মাংসের সন্ধি স্থাপন।
প্রজন্মকে সাক্ষী রেখে হরিণির শরীরে
ভালোবাসার ছুরি বিঁধিয়ে হলো
হরিণ শাবকের আগমন।
তবে সব দোষ ঐ কস্তুরীর;
যা কিনা বাতাসে প্রেমের নেশা ছড়িয়ে
জানিয়ে ছিলো ভালোবাসার আমন্ত্রণ,
যে কিনা করেছিলো সংসার নামক
মহাযোগ্যের আয়োজন।