তৃতীয় চক্ষু গলে পড়েছে , নদীতে মিশেছে রঙ ; তাজিয়া পাট ভাঙা কাপড়ের মত ঘাম শুকাতে ব্যাস্ত । এখন সময় ভরা পেট অ্যাসিডের বুকে ওষুধের সুখকর প্রলেপ । খবরের তর্জন-গর্জন লফ্টে রাখা ধূলায় ভাত ঘুমে মশগুল । কাঁটাতার অথবা উদ্ধত শিশ্ন কিংবা বেইনট কয়েক গেলন রক্তে স্নান করে আপাত নিরীহ মুড়ির ঠোঙা ।


অভ্যাস মত বাঁকা বিস্মিত ভ্রূ দাসে পরিণত হওয়া
লাশকাটা ঘরের ছুরির মত থরে থরে সজ্জিত । তথ্যের অপেক্ষায় । সময়মত আলপনা কাটে কচি থেকে বার্ধক্যের নিথর স্বপ্নের বুকে । যে ভ্যান বয়ে এনেছিল মাছি ভন ভন বেওয়ারিশ কান্না । মাছি
তোমার পাখা কী ক্লান্ত ! না , দুপায়ে দিচ্ছ শান !!


তবে , সে প্রদেশের অগ্নি থেকে অবশেষে পরিণত ছাই আর তাজা রক্ত উর্বর করে রাখে কালের পৃষ্ঠায় ইতিহাস । ইতিহাস কিন্তু উত্তর দেয় ।
আবার বাজবে ঢাক , উঠবে খুশীর ফালি চাঁদ ---
কেবল থাকবে চেয়ে কয়েক অবৈধ মাংসপিন্ডের
জিজ্ঞাসু চোখ , ঈশ্বর-আল্লা তথ্যসূত্র তৈরী রেখো ॥