প্রেয়সীর চাহনি সেতো উম্মাতাল নৃত্যস্বরুপ
কাউকে দেয় প্রারব্ধের অঙ্গন,
কাউকে দেয় চিত্রবৎ অকিঞ্চন।


লাজশোণিমা মুখচ্ছটায় পূণ নারীর ঘুঙ্গুট
পলকে মনে হয় যেন শশিমুখী,
উত্তাল হয় অন্তর যেন অকলঙ্কী।


জয়ধ্বজায় বহিরঙ্গ দর্শনে কেউ হয়ে যায় আপ্লুত
নিশ্চই কারো জন্য কূঙ্কুম,নীলৎপল,
কেউ হয়ে পড়ে মোহিত উৎফুল্।


বহুড়ীর নিরন্ধ্র চাহনি যেন ব্যাজোক্তির ত্রৈলোক্য
যেন অংশুকের শুক্লাম্বরী চিত্তপুত্তলিকা,
যেন নিদ্রোত্থিত শিঞ্জিনিকা।


অকম্প্র নারী দৃস্টিতে কারো আছে অচিকীর্ষু
ভাবে অচরিতার্থের মুখাঙ্গরাগ,
ভাবে ভ্রমাত্বক বৃঙ্গরাজ।


পৌর্বাপর্ব হামছায়া নরনারী জন্মগত হামদর্দী
চাহনির ইন্দ্রজালিক মহাস্থান,
হয় যুগল নওবাহারের গুলিস্তান।