নির্মাণশৈলীর মূল ফটকে একটি ধর্মাসন প্রতিষ্ঠা করা হবে,
পরেশনাথ থেকে যারা অনাথ কুঞ্জের বাসিন্দা হতে আসবেন,
তারা সবাই গীতাভিনয়ে পারদর্শী,
প্রাণায়াম সহযোগে প্রভুত্ব চর্চার অনুশীলন অতি প্রাচীন,
তা ব’লে, এই ধর্মসভা কোন একটি সম্প্রদায়ের একক বিশ্লেষণের পাঠ্য নয়,
নানা আঙ্গিকের তার্কিকেরা এখানে সন্ধ্যাকালীন আহ্নিক অর্চনায় অংশ নেবেন,
প্রকৃতির ধারাযন্ত্রে ক্ষলন হবে সবার প্রতিটি একক পাপ,
প্রণামির জন্য উন্মুক্ত এই পান্থশালায় পুণ্য নির্ণয়ক একটি ভাণ্ডার আছে,
ঠাকুরেরা যার তত্ত্বাবধান করেন সারাবেলা,  
সময়ের পরিমাপকে সুস্থির করে এখানে চলবে এক অভিন্ন শুদ্ধতার প্রচার।