শুক্লা থেকে অমাবস্যায় থামে যে চান্দ্রমাস
তারই কোন এক প্রহরে হারিয়েছে ফড়িং’র পাখা
জানে না শিশির,  
উইপোকাও শোনেনি বিকেলের গায়ে কোন হোঁচট খাবার শব্দ,  


প্রান্তিক কোন চাষী ছিলো না অধোভাগে
উপাঙ্গ খুঁজে পেতে ঘাসজলে নেমেছিলো কেউ কেউ
চোখ আর মেঘও কেঁদেছে অবিরাম,


উপবাসী ফড়িং, নিরীহ বাতাসে বসবে না আর
উড়বে না আর প্রভাতী শীষের ডগায়
যতিনীর মতো, বিসর্গের সব কালো পাপড়ি
রমণীয় অংকনে হবে পেশাদার দুঃখী।