একটি অবাস্তব চাঁদ
খেয়ে নিলো বাসি আলোর পাতানো বিহার
কেননা, যে ছায়াটি শিশু ছিলো
আলোর শুরুতে
বয়সের প্রাপ্যতায় সেও ছুঁতে পারে
নারকলের পাতা
আমার প্রাথমিক দ্বৈততার একটু রাতে
চুড়ির যে কাঁচ ভেঙেছিলে
ভোরের বিছানায় তুমি
আলগোছে তার কিছুটা বিঁধেছিল
আমার বুকের শেষ মাঠে
সজারু আবেগে বিলম্বিত ভালোবাসায়
মজা তোমার পুকুরে
নাব্যতা বিলাসী কিছু কুমারী হাঁস
খুব নামে অবেলায়
বিরহ পালক ভেজায় অবলা তরঙ্গে
সেই থেকে, সু-কিশোর আমি ও আমার ধারালো ব্যাথা
উজ্জাপিত হই তোমারই কৃষ্ণ কৃপার দাহে।


পলিন/ মধ্যরাতের/ঠিক/আগে