বুকের ভেতর উঁকি দিয়ে
কেউ বলেছিলো,
“এমন কেউ নেই –
তোমার মত তোমার ইচ্ছেয়-
ও কবিতা হাত ছুইয়ো-
চৌরাস্তা দূঃখ করোনা-
সিন্দুক খুলে রুপার আয়না তুলো আলগোছে-“


কিংবা শুধু নিঃসঙ্গতা
বুকের মাঝে আলো জ্বেলে
কেউ পথ খুঁজে লতা গুল্ম মাড়ায়- মাড়াক
কেউ তালা ভেঙ্গে
দেখুক বন্ধ দ্বার দু’রকম
আলো- কালো
“তবু কিছু বলো না-
কাপড়ে সুতোয় বুনো- “মনে রেখো আমায়”
বলো না, দূরে গেলে আগাছা মনেও জন্মায়”


এটাও হয়তো মলাটের মত
আমরাও বাঁচি সাথে নিয়ে
দু’রকম স্মৃতি ভবিষৎ ও অতীত-
আর বারান্দায় নিঃশ্বাস অট্টহাস নিশীথের নারীর;
অর্থাৎ হাল্কা অন্ধকারে স্মৃতি দোল খায়
সিড়ি ভেঙ্গে ভেঙ্গে উপরে উঠতে উঠতে
আমাদের পা কাঁপে


ঘর পালানো ধূসর খাতায়
আরেকটা জড়ানো কবিতায়
কিংবা গান, কিংবা নদীর নিঃশ্বাসে
একটা অতিরিক্ত ছায়া উপুর হয়ে ভাসাই
আমরা হেঁটে যাই, কাছে গিয়ে বলি,
“এমন কেউ নেই তুমি কিংবা তোমার মতন”