নিয়োগ নিয়ে বহু শিক্ষকের চাকরিতে নাকি জট পাকিয়েছে
নিয়োগকর্তা যোগ্য অযোগ্য বাছাবাছির ছিল না ধারে কাছে
বলছে ক’জন এ কাজে হয়েছে অগুনতি টাকার খেলা
কে কত দিতে পারে সেজন্য ছিল নাকি জানালা খোলা
যোগ্য ও অযোগ্য বাচবিচারের ভাবনা ছিল একেবারে মিছে।
নিয়োগকর্তা তাদের নাকি চালে কাঁকরের মতো মিশিয়েছে
নীতি বিসর্জন দিয়ে তাদের উপর শিশুশিক্ষার দায় সঁপেছে
পাইনা ভেবে অযোগ্যরা কিভাবে আলোর পথ দেখাবে!
শিশুরা কি আঁধারেই তাদের সারাজীবন কাটিয়ে দেবে?
কর্তা কি জাতির মেরুদণ্ডটা ঠুক ঠুক করে ভাঙতে বসেছে?
বাস্তবে এই কাজ করলো কে?- সংশয়ের উপশম হয় নাই।
ঘুঘুর বাসা খুঁজে বের করার নির্দেশ পেতো যদি সিবিআই
আর চিরুনি তল্লাশি করে বের করতো যদি গুপ্ত রহস্য
জাতির মেরুদণ্ড ক্ষতির থেকে রক্ষা করা যেতো অবশ্য
সে এখন কষ্টকল্পনা, মেরুদণ্ড বাঁচানোর আছে কি উপায়?