পাহাড়ের গায়ের ঝরনা ধারা
অবিরাম পড়ে তার পাদদেশে।
ক্ষমতার বিচারে সে অনন্যা
পাথর ও ক্ষয় হয় অবশেষে।
চারিদিক হতে নেমে জল ধারা
নদী রূপে ধায় দাঁতে দাঁত চেপে।
অবিরাম ছোটে অসীম সাহসে
ভাব খানা কুমারী গেছে ক্ষেপে।
নিয়ত তার মুঠি র ঘাত খেয়ে
ভূ-তলের কঠিন পাথর শেষে
নুড়ি পাথর হয়ে দিশা হারিয়ে
ধুয়ে মুছে একাকার হয়ে গেছে।
নদীর মতো বহমান সমাজে
রয়েছে অনেক কাঁকর পাথর।
ওদের ঠিক একই দশা হবে
গলবে লেখনী র খেলে আঁচড়।
অসীম সাহসে কবিরা নিয়ত
সমাজ সচেতনে লিখনে রত।
তাদের সেই লেখনী র আঁচড়ে
সমাজ কীট রা হবেই সংযত।