ভাবখানা, তাদের কাজ নেই আর কোনও!
তারা যা শুরু করছে সে তো জঘন্য ব্যাপার,
কোথায় রোজ করবে বাবুদের গুণকীর্তন
আর দু’হাত ভরে করবে অর্থ রোজগার
সেদিকে নেই মন
বোঝা দুষ্কর তাদের মতিগতি
কী জানি, তাদের ধরেছে কি ভীমরতি?
রোজ সকালে খবরের কাগজে দেখি
তারা করেছে কি বাবুদের গুণকীর্তন?
এখন অবধি সেসব নজরে আসেনি
বরং দেখেছি খবরের কাগজে লিখেছে
যত সব আগডুম-বাগডুম
জনমানসে ফাটাতে বোম।
দেখছি কতগুলো সাংবাদিক চিত্রসাংবাদিকদের
সাথে নিয়ে গরম পানিয়ে দম নিয়ে
এ কাজ করছে হরদম।
প্রতিদিন লিখছে যত সব আবোল তাবোল
আর রোজ সাতসকালে মাথায় বাধাচ্ছে গোল।
এসব কতদিন আর সহ্য করা যায়?
তাই আজ বাড়ির কাজের লোককে ডেকে বলেছি
‘ওরে বিশু, কোথায় আছিস, দৌড়ে আয়।
ইরেজার টা কোথায়?- খুঁজে এনে দে তাড়াতাড়ি,
সহ্য করতে কষ্ট হচ্ছে তাদের বাড়াবাড়ি।
ভাবি, তারা বাবুদের সমালোচনা বন্ধ করবে কবে!
তবে একটাই সুখবর, বুদ্ধিজীবীরা মুখে কুলুপ এঁটেছে।
দে ইরেজার টা, এখনি খবরের কাগজের
এই লেখাগুলি ঘষে তুলতে হবে’।