দিকবিদিক ঘুরে খবর নিয়ে এসে জানালো
পাখি দেহে ক্ষয়রোগ ছিল। কালক্রমে নাকি
বাড়লো রোগের উপসর্গ।
দুরারোগ্য হলো যখন সে সময় অতি সত্বর
কেমোথেরাপি সহ অত্যাধুনিক সুচিকিৎসার
দরকার ছিল। কিন্তু সেও আর হলো কৈ।
এখন আক্রান্ত স্থান দিয়ে ক্রমাগত গড়াচ্ছে
বদ রক্ত। চিকিৎসকদের অভিমত মুশকিল
আসান করা এখন বেশ শক্ত।
জান-প্রাণ দিয়েও প্রাণ রক্ষার চেষ্টা করে
চিকিৎসকেরা করবে কী? নিরুপায়, তাই
বলছে তারা এ ব্যাধি প্রকট হলে কোনও
দেশে কিংবা বিদেশে, বাদ দিতেও হতে
পারে আক্রান্ত স্থান।  
কুটিল রাজনীতি!এ বিশ্বে ক্রমাগত করছে
কত ক্ষতি! আজও ঘটছে এমনি কত কী!
রাতের তারাগুলো সাক্ষী।
জানালো পাখি, রোগাক্রান্ত স্থানটি দহনে
হয়েছে কালো। সেখানে জ্বালা যন্ত্রণা, তার
সাক্ষাত কালেও কম ছিল না।
যত সময় গড়ালো ক্রমে বাড়লো রোগের
উপদ্রব। যখন পাখি বেরিয়ে এলো তখন
দব দব করছে নাকি ক্ষত স্থান। সে পাখি
কানে কানেও শোনালো, উদ্ভূত পরিস্থিতি
খুবই জটিল!
এ অবস্থায় আবার শঙ্খচিল মরা আমড়া
গাছে বসে করছে চিৎকার। আকাশটাকে
ক্রমাগত করছে তোলপাড়।
হায় রে, কুটিল রাজনীতির দরুন কত কী
ঘটতে পারে! শিয়রে সংকটও হতে পারে।
সে যাই হোক, ভেবে পাচ্ছে না এই সময়
চিকিৎসকেরা করবে কী?