জানো, মধুমক্ষিকা দের নিয়ে অদ্যাবধি
হলো বহু গবেষণা। তবুও দেখছি ওদের
নিয়ে গবেষণার কাজ এখনো কত বাকী!
দেখেছি,বজ্রবিদ্যুৎ সহ ঝড়ের চোখ রাঙানি
সত্ত্বেও ঝড় একটু বিরত হলেই ওরা মধু
আহরণের নেশায় মশগুল হয়ে শীত, গ্রীষ্ম
কিবা বসন্তে এ কাজে বেরিয়ে পড়ে।
জানো,ওরা রাণীমার খুবই আজ্ঞাবহ।তাই
পুষ্প মুকুলের সন্ধান পেলেই ওরা উল্লাসে
মধু আহরনে একত্রে ঝাঁপিয়ে পড়ে।
ভাবি,এই নেশার মাদকতা কতটা ব্যাপক          
হলে কোনও মধুমক্ষিকা একা হলেও সেই
সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত অবধি নিয়ত ডানায়
সোঁ-সোঁ শব্দ করে উড়ে বেড়াতে পারে!
দেখো,এখন ভন ভন করে উড়ছে কত
মক্ষিকা।
দেখেছি ওরা অবিরাম উড়ে বেড়ায় দূর
থেকে আরও দূরে নন্দন কাননের মতোই
সাজানো পুস্পবাগিচার তল্লাসে।
ওদের কর্মকাণ্ড নিয়ে ভাবছো নাকি? শোনো,
ওদের সারাদিনের কর্মকাণ্ড খুব রহস্যাবৃত!
তবে, যে যেখানেই থাকুক না কেন,সন্ধ্যার
আগে কোনও বাগানের ফুলের মধু আহরণ
মিটিয়ে রাণীমার নির্দেশে মৌচাকে ফিরে
আসে।