সাত সকালে সূর্যটা তখনো দিচ্ছে হামাগুড়ি
হাঁটছে নেপথ্যচারী
এক ছাতা বগলে
নিয়ে চললো লাঙল চষা জমি পায়ে দলে।


যে ছাতা সেদিন ও প্রেম বিনোদনে এগিয়ে এসে
পরাশ্রয়ী লতা গুল্মের মতো
মাথা তুলে বাঁচতে চাইতো
মাচাতে ঠাঁই পেয়ে বিগত দিনের প্রেমিক কে ভুলে
চলে গেল নিরাপদ আশ্রয় স্থলে।


বেলা বাড়লে রৌদ্র তাপে অতিশয় বিশ্বাসে
ছাতা টা খুলতে গিয়েই নেপথ্যচারী দেখেছে
প্রেমিকা দূরে সরে গেছে
ছাতার শিক গুলো মুখ বের করে দাঁত খিচিয়ে
জটাধারী মহাদেবের ত্রিশূলের মতো চেয়ে আছে
তার দিকে তাক করেছে রাক্ষসী বেশে।


সতী হারা মহাদেবের মতো প্রেমিকের দশা
তাণ্ডব লীলা বাঁধালো সে তীব্র রোষে।
প্রলয় কাণ্ড ঠেকাতে সুদর্শন চক্র নিয়ে বিষ্ণু
আসবে এই প্রত্যাশায় মজেছে।