চলছে তো বেশ হার্ডল রেস!
খেলতে নেমেছে কতগুলো মেদবহুল লোক
মেদ ঝরানো নয়তো শরীরে মেদ গজায়নি
এমন বহু লোকের সাথে।
কে জানে, কালনদী বহে কোন খাতে?
ভাবছো, এ খেলা পরিচালনা করবে কে?
এ দায়ভার কার বরাতে জোটে?
বলতে হবে, ক্ষেত্র-বিশেষে তৈল মর্দনের গুণাবলী?
সেকথা থাক্, এখন নাইবা শুনলে সেই পাঁচালি।
তবে বলা ভালো, খেলার পরিচালকদের সিদ্ধান্ত
তৈল মর্দনকারী এক রেফারির দিকেই গড়ালো।
তারপর? যখন খেলা শুরুর সময় হলো
সে মাঠে নেমেই খেলা শুরুর বাঁশি বাজালো।
ভাবছো, এ খেলার ফল কোন দিকে গড়াতে পারে?
বলছে লোকে, মেদবহুল লোকগুলোর
ভুঁড়ি এতোই ভারী
ছুটলে তারা ধপাস করে মাটিতে পরে খাবে গড়াগড়ি।
ভাবছো, খেলতে এসে এসময় তারা করবে কী?
বাধা টপকে খেলায় জয়ী হওয়া এতোই সহজ নাকি?
মেদ-বিহীন লোকগুলো যে দৌড়তে পারদর্শী
তারাই জয় ছিনিয়ে নেবে নাকি?
বলছি শোনো, গ্যালারিতে কানাঘুষো করছে লোকে
তাই বলে মেদবহুল লোকগুলো হাল ছেড়ে দেবে নাকি?
খেলায় ফাউল করারও সুযোগ আছে
রেফারির সুনজরে থাকলে ফাউল করলে
খেলায় ঘটতে পারে কত কি!