শেখ প্রিন্স আকাশ

আধুনিক তরুণ কবি, লেখক, সাহিত্যিক, গবেষক; —বিজ্ঞান, দর্শন ও মুক্তচর্চায় সুস্থির। শিক্ষানুরাগী, শিল্পানুরাগী ও সৃজনশীল উদ্যোক্তা। নানামুখী প্রতিভাসহ বাল্যকাল হতে ভালো অঙ্কন দক্ষতায় সাড়া ফেলেন। বর্তমানে লেখালেখির পাশাপাশি গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং করছেন। তিনি শিক্ষিত পূর্ব পুরুষের ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাবেক সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার মো. আবুল বাশার শেখ-এর পূত্র। জন্মস্থান ঢাকা বিভাগের গোপালগঞ্জ জেলার কোটালীপাড়ায়। বর্তমানে তিনি সৌদি আরবের রিয়াদে অবস্থানরত। জন্মের ৪ বছর অবধি কথা না বলে ইশারায় সংকেত দিতেন। ৫ বছর বয়সে কথা বলে সবাইকে চমকে দেন। তিনি বেশ শান্তশিষ্ট ও ব্যক্তিত্বপূর্ণ স্বভাবের। মেধাবী শিক্ষার্থী হিসেবে শিক্ষাজীবনের স্বাক্ষর রাখেন।লেখালেখির শুরু ২য় শ্রেণী থেকে। অনুপ্রেরণা: শ্রেণীকক্ষে কাজী নজরুল ইসলাম ও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চিত্র দেখে তাঁদের ব্যক্তিত্বের মতো হতে চাওয়া। ১১ বছর বয়স হতে লেখালিখি গ্রহণযোগ্যতা পায়। তার কাব্যগ্রন্থসূহ: ক্রুদ্ধ আগ্নেয়গিরি, জীবিত লাশের চিরকুট, আগুনের জল, সখের মানুষ, কে আমি?, আমারে দুঃখ পাইল, তোমারে পাইল কে? ও অন্যান্য।

Modern young poet, writer, literary figure, researcher; —Strong in science, philosophy and free speech. Enthusiastic about education, art and creative entrepreneur. With diverse talents, he has shown good drawing skills since childhood. Currently, he is freelancing as a graphic designer in addition to writing. He is the son of former Senior Warrant Officer of the Bangladesh Army Md. Abul Bashar Sheikh, in the continuity of his educated ancestors. His birthplace is Kotalipara, Gopalganj district, Dhaka division. He is lives in Riyadh, Saudi Arabia. He used to give signals by gestures without speaking until the age of 4. He surprised everyone by speaking at the age of 5. He is quite calm and personable. He has a signature of his academic life as a talented student. He started writing from the 2nd grade. Inspiration: Seeing the pictures of Kazi Nazrul Islam and Rabindranath Tagore in the classroom and wanting to be like their personalities. Writing gained acceptance from the age of 11.

শেখ প্রিন্স আকাশ ১ বছর ৮ মাস হলো বাংলা-কবিতায় আছেন।