( বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান’এর জীবনী চতুরদশপদি কবিতায় আমি লিখতেছি ,যার কিছু অংশ এখানে প্রকশ করা হল । সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন। আমিন … ..পৃথিবী )


ভুমিকা
সে যে অমর মহাকবি,মহাসম্রাট
একটি অভ্যুত্থান কাব্য বিজয়াভিজান,
তাঁরি রুপে যবে পাগল হয়েছি আমি
মাইকেল কহে বসে কেন আনুসারি ?
কপালে তিলক টিকা জরায়ে তোমার
দোয়া করি কর শুরু লেখনি তোমার ।
এত বড় মহাজ্ঞানী ,ত্যাগী যে পুরুষ
তাঁহার তরে ধরো তুমি, কর্মের সুর।
সহস্তে -সকল্পে লিখে যেও তাঁর বানী ,
অটুট পায় নব যেন জগৎ সন্ধানি।
মনেরেখ গুরুভার ন্যাস্ত করি আমি
চলিলেম আচেনায় ফিরিব’না জানি ।
তব জন্য থাকব আমি স্বর্গের দ্বারে
দেখা হবে শীষ গুরু মরনের পরে ।
পুনারায় শোন ,’নাহি যেন হয় ভুল
চতুর্দশ পদে লিকবা সম্মান অতুল।
অনুনয়ে কহি,’গুরু আমি যাব সাথে
তোমায় সেবিতে ইচ্ছে বড় জাগে।
বড় সাধনায় পূঁজি ঋষি দরবেশ
আজি সাক্ষাতে কি তার হবে সবিশেষ
তোমার সঙ্গে আমায় নিয়ে চলদূরে
থাকিব না আমি একা জগৎ সংসারে।
সহসা ঝাপসা ঝাপসা দেখিলাম দূরে
মিলিয়া যে গেল গুরু গগনে-পবনে।
চোখ মেলে দেখিসুধু বিছানায় আমি
এখনো ঘুমিয়ে সব মানব-মানবি।


প্রথমে স্মরি হে অমর বিশ্ববিধাতা
আশ্রয় চাই, লিখিব রামায়ন-গীতা
অতঃপর দোয়া দাও সব নবীগণ
যাঁদের পরশে পেলেম পুস্পিত মন;
শ্রদ্বাভরে প্রণাম করি ধরি তব পা
যে আদি-অদ্য কবিগণ আঁকিল রেখা।
যাঁদের চলার পলে গরিল সাহিত্য
রুপে গুনে নিজকায় ছড়াল অমৃত ।
বাসনা বড়ই মেঘনাথবধ ন্যায়
লিখি তাঁর জীবনী এই পপ্রিয় বাংলায় ।