Dedicated to:❤️My dear aunt Tohora Begum❤️



ক্রাশ কনফেসন কিশোরগঞ্জ
          এক বিস্তৃত লীলাভূমি,
লেখার ঢঙে লেখার রঙে
                       তুলির ছড়াছড়ি।
খাই না ক্রাশ খাই না ফাঁস
                  খাই না কিছুমিছু ,
ভোরের আলোর বাতাস পেলে
                     মনটা ভরে কিছু।
ধ্যান করা সেই সবুজ রঙের
                     চূড়ায় বসা চিল,
চোখের মাঝে নীলের আকাশ
                    হালকা প্রেমে মিল।
রাস্তাঘাটের কাঁদার পানি
                   ভীষণ লাগে ভালো,
আবেগগুলো উপচে বলে
                   জন্মভূমি হলো।
খুব বেশিদূর যাইনে জান
                  ঐ ওপারের মাঠে,
ছোট্টবেলা দেখে এলাম
                   জলতো এল চোখে।
টিচার্স কোয়ার্টার ভীষণ দারুন
                     অনেক মজা হতো,
বিকেল হলে ক্রিকেট নিয়ে
                    বাদড় ছেলে যেত।
বসার ছিল জায়গা বড়
                  মাঝে বিশাল জল,
আকাশ থেকে শিমুল তুলোর
                    ভালোবাসার ফল।
হঠাৎ বাতাস আসত যখন
                  চেয়ে চেয়ে দেখা,
আম্মু তোমার নরম কোলে
                   আমার শুয়ে থাকা।
আবেগগুলো ভীষণ ছিল
                  ভীষণ মায়ায় ঢাকা,
প্রস্তরে ফোঁটায় কানন
                 সাত কাহনের কথা।
বড্ড বেশি বকবকিয়ে
                পাকা কথা হলো,
এবার চলো সবুজ শাড়ির
                  গল্প ‌হলে ভালো।
অস্ত গেল সূর্য যখন
                বাতাস ভীষণ আসে,
একটা নদীর জল সে বেয়ে
                ভাবের রঙে ভাসে।
আসক্তিহীন মুক্ত প্রাণ
                       মুক্ত আনন্দ,
পায় না সবাই আশীর্বাদের
                        শুদ্ধ পছন্দ।
আকাশ বেয়ে রোজ দেখা যায়
                         আশীর্বাদ আসে ,
আশেপাশে অনুভবে
                গাছের পাতা হাসে ।
মুক্ত আমি ,মুক্ত প্রাণ, মুক্ত আনন্দ
হচ্ছে হৃদয় শুদ্ধ মম ,সৌন্দর্য্য সৌন্দর্য্য
যা কিছু ঘাস ,যা কিছু জল ,যা কিছু সন্ধ্যাশব্দ
দিয়েছে প্রাণ করেছে শুদ্ধ অনন্ত পরিতৃপ্ত।।


ভালোবাসার মানুষগুলো আগলে ভীষণ রাখে
ভালোবাসার শব্দগুলো গিলছি ভীষণ সাধে।


সাত সকালে তোদের মাঝে আমার বেঁচে থাকা
ধন্য আমি ধন্য হলাম ধন্য বসুন্ধরা।।