হেমপালক বসুন্ধরার তীরে
               পাশটা লালচে নীলে
                             পাখিরা ওড়ে
                              উড়ে ঘরে ফেরে


গুড়ি গুড়ি নুড়ি ,পায়ে ভেজে পানি
উড়ে বৈশাখ , সাজে শৈশব , আহামরি


নিতিকাব্যে লিখি শব্দে, তুলি ঝঞ্চা , রঙ আলতা
পরি আলতা , হাতে কাঁকন , শ্বেতবস্ত্র পরি সস্তা


আমি বাঁচি নিঃশ্বাসে  ,মিলি শব্দে উচ্ছ্বাসে
বেয়ে ঝর্ণা  ,আসে ঝর্ণা , দূরে বহুদূরে


আমি মিলাই  ,সাদা হাওয়ায়
                   পৃথিবীর থেকে দূরে ....................................।।



হেমপালক একটি চরিত্র ,একটি মেয়ে,জাগতিকতা বিচ্ছিন্ন একটি অস্তিত্ব,আত্মঅস্তিত্ব। হেমপালক সন্ধ্যা দেখে,নুড়ি ভেজা মাটি দেখে।জীবনের বৃদ্ধি দেখে।সেই বৃদ্ধি যে বৃদ্ধির নিয়মে প্রতিদিন পাখি ঘরে ফেরে,হেমপালক শ্বাস নেয় আর বাতাস সব ধুয়ে দেয়।