মনে বড় হিংসাই হতো !
কার সাথে যখন অনর্গল একা একা
সেল ফোনে কথা বলেই যাও
একা একা হাঁটো, মুখে একটা উজ্বল প্রভা,
সুখেরা পাপড়ি হয়ে যেন উপড়ে পড়ে তোমার উপর!
ক্ষণিকে আবার মুখটা ভার!
কিসের প্রভাবে !
ভালো নাকি মন্দ !
আসে যায় না কিছু তাতে
তোমার দর্শন তোমার মত চলা।
কার কি আছে বাঁধা দেওয়ার!


সবার কি থাকে তোমার চলাচলের মনোবল!
তাই ঈর্ষাটা কি হতো প্রবল !
ইচ্ছার ঘোড়ায় সাওয়ারী হয়ে
নিয়মের বিপরীতে সুখ গ্রহন!
মেয়ে তুমি কেনই বা বাঁধা পড়ে যাবে একাই
সন্তান জন্মানোর সূত্রে!
ওৎ পেতে থাকা সেই যদি হয়
যার জন্য সেল ফোন গরম করা !
এ ভাবেই তো শরীরও গরম হয়
চিমনির পলতে দপ দপ করে জ্বলে আগুন
তার কাছে যাওয়ার বাসনায় !
আর কি শরীর শীতল হয় !
আসে না কোন নিয়ম মানার কথা
হয় তো একদিন সেল ফোন ফেলে দিয়ে
তাকে হাতে চেপে অন্য কোথাও বা দূরের কোন যাত্রায়।
রঙিন স্বপ্নের দেশে!


ওৎ পেতে থাকা কলঙ্ক কিছুতেই পিছু ছাড়ে না
পাকা শিকারী সে!
বাতাসের বেগের আগে বার্তা ছড়ায়
তুমি নাকি কারও সন্তার গ্রহনের
প্রক্রিয়ায় বেশ এগিয়েছিলে!
তাই এখন আর ঈর্ষা হয় না, হিংসাও হয় না;
তোমার নাম লেখা পড়েছে সেই তালিকায়
তুমি যে আর থাকো নি আমার সেই বালিকায় !!