জাগো জাগো জাগো তোমরা  জাগো,
জীবন দিয়েও  রাখব ইসলাম মাগো,
ইসলাম আজ হুমকির মুখে দেখছি ভুবনময়,
এক আল্লাহর রাজ  কায়েমে কিসের এত ভয়,
ইসলামেরই   বাইরে আজি তোমরা আছ  যারা,
তোমাদেরও ত রাখবে দিয়ে ইসলাম পাহাড়া,
মুসলিম হল সেই  জাতি যার  ধর্মই হল  শান্তির
তাদের দেখে যুগে যুগে সবাই ছেড়েছে ধর্ম ভ্রান্তির,
ইসলাম এক আদর্শের নাম  জীবন চলার বিধান,
তাইত আল্লাহ কোরআনে বলেছেন ইসলামই হল প্রধান,
সবার উপরে ইসলাম বড় তার উপরে  নাই,
চল মানুষ সবাই ইসলামের ছায়াতলে যাই,
সবারই ত ধর্ম থাকবে এটাই  স্বাভাবিক,
ইসলামই যে  প্রধান ধর্ম এটাওকিন্তু ঠিক,


চলমান
২৬.০৪.১৯
মসজিদে আজ তালা
এসএম সাইফুল ইসলাম
নামাজীরা নামাজ পড়ে, মসজিদ নয় ত বাড়িতে,
কেউবা আবার চলতি পথে পড়ছে নামাজ গাড়িতে,
পাড়ায় পাড়ায় চলছে যেন মসজিদ গড়ার পালা,
আবার নামাজ শেষে ওরাই আবার মসজিদে দেয় তালা।
কষ্ট করে এসে যদি মসজিদে পায় তালা,
কেমন করে পড়বে নামাজ শ্রমিক-রিক্সাওয়ালা?
কিসের মসজিদ গড়ছো তোমরা ওভাই সমাজ পতি,
তালা দিয়ে বুঝছনা যে, কত লাভ কি ক্ষতি।
বন্ধ কর তালা দেওয়া মসজিদ দরজায়,
পথচারী মানুষ যেন নামাজ পড়তে পায়,
মানুষ যেন মুসলমানের কাজে খুশি হয়,
তবেই কিন্তু বাতিলেরা হবে পরাজয়,


সভাপতি সম্পাদক আর সাথে কয়েকজন,
সামনে কিছু জায়নামাজের থাকে আয়োজন।
বর্তমানে চলছেরে ভাই হরেক রকম নামাজ,
চেয়ার নিয়েও সামনে বসে চালায় যারা সমাজ।
নামাজেও আজ হচ্ছে দেখি দারুন ভেদাভেদ,
হাজ্বকারীকে হাজীসাব না বললে করেন ভীষন জেদ।
ডানে বামে চোয়র নিয়ে সুস্থ্য লোকও বসে,
ওরা কিন্তু নামাজ পড়তে মাঝে মাঝে আসে।


নামাজ নিয়েও ফ্যাশন করে বাড়ায় দুরত্ব,
কিন্তু নামাজ শিক্ষা দেয়শৃঙ্খল-আনুগত্ব।
বেনামাজীও হচ্ছে আজি মসজিদ সভাপতি,
ইমামেরাও বলছেনা আর সুধের লাভ কি ক্ষতি।
এমন কথাও বলেনা যাতে রাগেন সভাপতি,
রাগলে তারা ইমাম সাবের চাকরীর লালবাতী।
মসজিদ যেন হয়ে উঠছে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান,
চিন্তাই যেন প্রতি যুম্মায় তুলবো অনুদান,
মসজিদেরই টাকায় ব্যবসা অনেকেই আজ করে,
মসজিদের অনেক সম্পদ রাখছে নিজের ঘরে।
যদি আল্লাহর ঘর মসজিদের মান রক্ষা কর,
তবে মসজিদে গিয়ে নামাজ পাঁচওয়াক্ত পড়।
মসজিদটাকে করনা কো কারো কর্মশালা,
নামাজীদের জন্য সদা খুলে রাখ সব তালা।
মুয়াযজিনের বেতন হয়ত সবার চেয়ে কম,
এটা কিন্তু ঈমান নষ্টের বড় একটা জম।


------------------