হাঁটাচলা কয়েকরকম অথবা বহুরকম হতেই পারে!
তুমি যেমন চাও, যেমন করে ইচ্ছা পা ফেল
একটু ছোট করে ,একটু বেশি ফাঁক রেখে।
আমাদের নাগালের মাঝে পা না থাকলেই মহারথী!


কবিতার কথা বলতে চাই না
-ভীষণ রকম জেদী।
কখনো সমাজতন্ত্রের গাঁ বেয়ে লম্বা পা,
অহর্নিশ যোগাযোগ আত্মঘাতী প্ররোচনায়
কখনো তাত্ত্বিক।


আমাদের কাছে পুকুরঘাট, পুরকায়স্থঃ হলে কিছু আসে যায় না।
কেউ আবার ব্যানার্জি চ্যাটার্জি,
হাতে পাইপ গল্পে গল্পে শুরা পানের বাহানা।
অথবা নিদেন পক্ষে একটু সমাজ পরিবর্তনের গান গাইয়ে
দেখে দেখে অভ্যস্ত পান্থজন।


হাঁটাচলা দেখে ঠাহর করে নিতে হয়,
শব্দের ব্যঞ্জনা দেখে চিনে নিতে হয়।
আসরের সাইজি বাহানায় স্বপ্ন দেখে যে পুরুষ,
দু-এক মর্তবা না বললে কি করে হওয়া যায় বিপ্লবী!


ভাব সংগীত আর রুমির কবিতা এক করে ফেলে যারা
হাঁটাচলার গল্পে মহারথী,
আমাদের কাছে বেঁচে থাকাটাই আসল
সে গল্পে থাকে না নিষিদ্ধঘোষিত কোন ইশতেহার ।
২২/৩/২০