গ্রিনহাউজের ভেতরে যে পলিশ করা টেবিল গুলো সাঁজিয়ে রাখা,
তাতে বিকেলে উগ্রবাদী রোদেরা প্রতিবিম্ব হয়ে তির্যক চোখে লাগে।
কান্না পায়। কালো মানুষ গুলো রগচটা ক্যানো হয়!


জানি না। মানুষতো মানুষই শিখেছি।
এখানে তাদের ক্যানো মানুষ বলেনা!
আবারো জানি না।
সারাদিন দাড়িয়ে খাবার বেঁচি।
পাখির মতন বলে যাই এ ডাল থেকে ও ডাল।
ফুলে ফেঁপে ওঠে ওপড় তলার জমিন।


আমি আপাত মাটি কামড়েই আছি।
কিছু টাকার নিরাপত্তা নামক বাজারী
এই বাটখারাগুলো জমাবার আশায়।
কালো মানুষগুলো আমায় আশির্বাদ করে যান
মুগ্ধতার দৃস্টিতে। লজ্জায় পড়ে যাই।
ওদের কি কেও ভালবাসেনা!
ভালবাসেই না?


আমি খাবার বেচি এখন।
এটাকেও আপনারা এক অধ্যায়ের শুরু বলতে পারেন।
প্রেমিকার প্রেম নিয়ে স্বন্দেহ ছিল বলে
প্রেমিকা চলে গ্যাছেন,প্রেমটাকে ফেলে রেখে।
বাইরে বিকেলের আলো, সিগারেট ধরাই।
মালিক বাঁকা চোখে দ্যাখে!
মন, তোমাকে নিয়ে সবুজের চকে চল মাছ ধরতে যাই।


কাধে হাত রেখে বন্ধু রনি বলেন- ভেঙ্গে পড়বেন না।
দেখবেন একদিন সত্য হবো আমরাই।
কি করে বোঝাই আমি- বলতো মেলানকলিয়া!
যে আমি জমাট শিলাপিন্ড হয়ে এত লম্বা কক্ষপথ জুড়ে
ক্লান্তিহীন প্রদক্ষিন করে চলছি,
কেবল বায়ুমন্ডলে প্রবেশ করে ধুমকেতু হব বলে।