সদ্য কাঞ্চনজঙ্ঘার শিখরে সূর্যের নরম আলোয় সুরপাখির গান আর উড়ানহাত জেগে ওঠছে।
গা থেকে দিব্যি আসে তেলমাটি তেলমাটি গন্ধ। চোখের পাতা সবে দাগ টেনেছে আষাঢ়ের মেঘের মতো।
দুধে আলতা ঠোঁট দুধে হালকা সাদাটে,
ক্ষিদে লাগলে লাল পলাশও লাজুক হাসে,
ভরাপেটে শান্ত দীঘির শালুক
আর গরমে নীল পদ্ম,
তাপসহ্য করতে পারে না,তাই জোছ্নার আলোয় পাপড়ি মেলে আয়েস করে।
ঘুমঘরের হাসি কতবার ভেবেছি তুলে রাখব মোবাইলে,
পারিনি এখনো, নয় মুগ্ধতায় সময় শেষ,
নয়তো যন্ত্র রেডি নেই।
কাঁদলে তারই নকল করি অ্যা... বোলে,
নয়তো বলি ন্যা...ও,
এতসব ভাবনা কেমন যেন ভালোবেসে অনায়াসে হয়ে যায়,তাই না!
নাকি ভালোবাসলে সবাই নিজের মতো করেই ভাবে!
তখন শানবাঁধানো পুকুর, লাউয়ের মাচা,শহুরে পোড়ারোদের ঘ্রাণ কিম্বা ধানঝাড়া বিচালির গন্ধ সব এক হয়ে যায়... ভালোবাসার গন্ধের মতো, ঠিক সদ্যজাত  শিশু যেমন।