দিবাবসু দানিয়া দিন
পাটে যেতে হয় ক্ষীণ
তমসা আসিবে ক্ষণিক পরে,
দিতিসূতা দিনমানে
তিমিরে ধরিয়া টানে
প্রকৃতি প্রমাদে তারই তরে।


তটিনীর তরঙ্গ বহে
কলকল তান তাহে
শ্রবণে শুনি শব্দের মধুরতা,
হেরিনু হংসরাজা
পদ পঙ্কিল তাজা
বসিয়া বৃক্ষে থাকে স্বজড়তা।


নিবিড় নিশি আসে হেঁটে
নিস্তব্ধতা নদী তটে
দেখি পূবে পূর্ণিমার চাঁদ উঠে,
যুবতী জোৎস্না শিরে
যৌবন ঢালে নদী পরে
জীব জিতেন্দ্রিয়ে যৌবন বাঁটে।


নিশিতে নিদ্রায় রবি
শশীতে শোভিত ছবি
ছড়ায় ধরণী পরে জেগে রাত,
আনন্দে আত্মহারা
অনাদির আদি তাঁরা
জীবন দানের পেয়েছে বরাত।
                 -------- রঞ্জন গিরি।