একাগ্র হয়ে কিছু মানুষের ভিজ্যুয়াল টের পাওয়া যায়- সম্মুখে
পাখি বসে থাকলে, পাশে পড়ে থাকে উড়ে যাবার সমূহ সম্ভাবনা


(পাখনাযুক্ত
প্রাণীদের উত্ত্যক্ত করতে হয় না)


এই স্বভাবে, বিস্তারিত
আকাশে ভাসে উড়নচণ্ডী বাজপাখি
প্রান্তরে ঘুরে-ফিরে, ধীরে ধীরে ডুবে যায় নির্জন নিওলিথ আরাম
মানুষের শরীরে তখন- রাত হলে বিস্তার লাভ করে মৌলিক ক্যাপারনাম৷


অনন্ত সময়ব্যাপী পৃথিবীতে আছি
ইহলোকে থেকে টের পাই
ধীরে বড় হচ্ছে অনাগত পরলোক
মিজ-অঁ-সিন দৃশ্য সাজাই, দৃশ্যের সম্ভার
মন্তাজ হয়নি, হয়ে ওঠেনি
প্রাসঙ্গিক ফিল্মের শ্লোক


প্রচলিত করে রাখা আছে নিয়মকানুন
বিতণ্ডার সময়ও মানুষ কি করে মনে রাখে মস্তিষ্কের আয়োজন?
এই প্রশ্ন করা হয়ে গেলে ভাবি-
বাকি রয়ে গেল কি না জৈবিক বিপণন


বিজ্ঞ নভোঃজীববিদেরা জানে বৈশ্বিক কাঠামোবিদ্যা
বুড়ো মানুষ ছোট কেন হয়ে যায়, যেকোনো ফলাফল কেন সৃষ্টি করে ভ্রূ কুঞ্চন
এই কবিতা কেন সরে যায় নিজস্ব জায়গা থেকে দূরে, কালবোস মাছ
কেন ধরা পড়ে জালে- অযথা?


নির্ণীত হোক, কবিতা সঞ্চালক অনুজীব দেহে জায়গা করে নিক
মানুষের নিকটে মানুষ আসুক, প্রকৃত সারস একা থাক বসে
নক্ষত্রের সন্ধানে চ'লে যেতে পারা যায় ভেবে পুরো পথ চষে


যদি খুঁজে না পাওয়া যায় কোনো ধাম
নিয়ত মানুষ এই,
মানুষের একান্ত মৌলিক ক্যাপারনাম।