বিংশ শতাব্দির সেরা আবিষ্কার? সেত মোবাইল
এটিই বন্ধ করে দিচ্ছে যত জীবন খাতার ফাইল?
এতে যে কত উপকার, কত প্রয়োজনীয়তা যে মিটল..!
ক্ষতির দিকে নাই নজর,মানুষ সাময়ীক লাভেই ছুটল.!


পড়াশোনা? সেত এখন স্মার্ট ফোন, ভীষণ মায়াজাল,
সুখের নিদ্রা নিয়েছে সে কাড়ি, স্বাস্থের করুন হাল।
ডাক যোগে চিঠি প্রেরণ, কিযে আনন্দের ইতিহাস,
মোঠোফোনে দ্রুত সংবাদেও মিলছে কি সে আশ?


হাজার লোকের হাজার সুখ জ্বলছে মুঠোফোনে
মোবাইন নেটওয়ার্কের ভয়ানকতা কজনই-বা জানে?
আলফা,বিটা গামা রশ্মি বিকিরণ প্রতিটি ক্ষণে ক্ষণে
টাওয়ার থেকে এ বিকিরণ ছুটছে মোবাইল পানে।


তড়িৎ চুম্বক রেডিয়েশন ছুটছে দলে বলে
পরতে পরতে মানব কোষকে ছিদ্র করে ফেলে।
ফোনে যতি শিশুমনা এক মিনিট কথা বলে
দুই ঘন্টা তার ব্রেইন কম্পন অনবরত চলে।


নিউরণ কোষ ছিদ্র হয়ে ব্রেইন ক্যন্সার ঘটে,
ডিস্প্লেরই আলফা কণা দৃষ্টিশক্তি কমায় বটে।
শিশুর স্বাস্থ লক্ষরেখে তারে মোবাইল না দেওয়া ভাল
মোরা দিব নাকো নিভিয়ে, তার উজ্জ্বল ভাবি আলো।


সুধাল বিজ্ঞান, এ বিকিরণ বিভিন্ন রোগের কারণ,
এ কণাতে হৃদ রোগ, হার্ড এটাক, কিডনি রোগীর ধরন।
বুক পকেটে ফোন রাখিলে বিকিরণে হার্ড এটাক বাড়ে,
যৌণ ক্ষমতা কমায় ভিষণ,রাখিলে প্যান্ট পকেট ধারে।


শুক্রানু কণা মরেও যায় এমন বিকিরনের ফলে
যৌন ক্যন্সার ঘটে হরদম নেটওয়ার্ক কণার বলে।
ভয়ানক রোগ সৃষ্টি করে, ইলেকট্রিক ম্যাগনেটিক কণা,
যতসম্ভব কম ব্যবহারে,বাচাও তোমার জীবন খানা।


গাছপালা থেকে শুরু করে যত প্রাণীকুলের জারণ
ক্ষতির মুখে হরদম তারা, এই বিকিরনই কারণ।
এমন যদি চলতে থাকে মোবাইল নেটওয়ার্কের ফল
চিন্তায় আছি আমি রাশেদ,করি কি এখন বল?