ম্যজিক রিয়েলিটি
রতন সেনগুপ্ত


একটা পাক্কা জানোয়ার
খিল এঁটে বসে আছে মধ্যগগন
বাণী ও সংস্কার নিয়ে বিছানায়
ধ্যানযোগে পড়ায় আপন  বৃষঠা
ভ্যান্টিলেশন হীন ঘরে, আলো ঝলমল


রাজ্যের-ধামাকা দিয়ে
বেজন্মা করে দিল, হাইব্রিড মশক -সন্তান
দোআসলা তবু ছিল ভাল, সে ধম্ম-কম্বল
বিগত যৌবন স্মৃতি -বর্ষা, অঞ্জলি দিয়ে ফিরে আসা-যাওয়া
এখন রুপালি  রূপকথা
চোরের মার বড্ড উঁচু গলা--আরশোলা


এ বড় ক্রিটিকাল বিনিময়-- বলে
দিবিনা হারামজাদা
কী জন্য এতো  প্রচার, আয়োজন, সিংহাসন
দিয়েছি  তোল্লাই! এবার নৈবেদ্য সাজা
এবার পালা যে আমার,  না বল্লে হবে


দিকে দিকে ছত্রিশগড় উজান বহতা
রাইফেল, এস এল আর--না হলে কামান দাগা
কে আটকাবে শালা সংস্কার, পৃথিবী আমার
দৃষ্টান্ত দিয়ে লাভ নেই


সাবধান --এবার না হলে খোঁচাব পাকিস্থান
লাগাবো লোক লস্কর, খেজুর গাছের রস সকাল সকাল দেরী হলে তাড়ি হয়, আড়ি হয়,
নেশা হলে নেই কোন আলো,হলে বোঝাব----


বাঘের মুখের গ্রাস কেড়ে নিলে--নীলকন্ঠ পাখিটার খোঁজ পরে,একশো দশটা পদ্মফুল তুলে
নীল হয়ে যাবে ছেলে,মধুটা খাঁটি  সুন্দরবনের চাই
বিধবা ভাতা একটু বাড়া--চুকে গেল


একটা পাক্কা জানোয়ার
খিল এঁটে বসে আছে মধ্যগগনে
অষ্টতর শতনাম তার--যে নামে ইচ্ছা ডাক,কী আসে য়ায়
বোধহয়  বলেছিলন সেক্সপিয়র