এক) বিলোপে সৃষ্টি
আমার আমি; নই তো জগৎস্বামী,
জগৎপতি জানে না আমার আমি।
দুই) সাহারা
বটগাছের ছায়ার তলে,
নিখিলবিশ্বে ঢেউ খেলে।
তিন) ফলবে মেওয়া
ধৈর্য যদি ধরো বন্ধু ক্ষণকাল,
ফিরবে ঠিক এই জীবনের হাল।
চার) স্মৃতির দৌর্বল্য
যাবার বেলা কেউ যাবে না,
দুদিন বাদে সব অচেনা।
পাঁচ) অনিয়ম
স্বার্থ নিয়ে ভালবাসা!
কাস্তে ছাড়া মাঠে আসা।।
ছয়) বহ্নিশিখা
দুটি চোখ এক হলে,
নয়নে আগুন জ্বলে।
সাত) অন্তর্দাহ
ডুব দিলে কল্পনায়,
অন্ধকারে কাব্য ছায়।
আট) বাসন্তিকা
বসন্তে নব দাগে,
মন মরে অনুরাগে।
নয়) অনিন্দিতা
পেয়ে গেলে মুঠোয় আসে.
না পেলেও কবিতাকাশে।
দশ) দূরদর্শী
পথিক! আজো কি পথহারা?
চেয়ে দেখো দূরে মহাকারা!
এগারো) শূন্যে ধায়
দিনভর সংগ্রহে কি হতে চাও পূর্ণ?
হায়রে অবোধ শিশু! সবই মহাশূন্য!
বারো) নাছোড়বান্দা
ছাড়বে না পথ আর কখন করোনা,
সচেতনভাবে চলা শ্রেষ্ঠ ঘরানা।