সেদিনও ভুঁয়ে
শিশির বিন্দু ছিলো,
আকাশটা ছুঁয়ে
জলে ধোয়া সেই ঘাসে।
প্রান্তিক তার
জীবনটা এঁকে দিলো,
গোবরছড়ার
ব্যঞ্জনা চারপাশে।।


ভেবেছি সজোরে
সখের দুয়ার খুলে,
ডাকবো আঁধারে
নতুন সানাই সুরে।
না জ্বেলে চিরাগ
শুধু মনে ঢেউ তুলে,
ব্যাথা ভরা দাগ
রইলো এ মন জুড়ে।।


নওল কিশোরে
বন্ধুর আনাগোনা,
ভাঙেনি আসরে
বিশ্বাসের সে ঘর।
মহীরুহ তার
খসেপরা পাতাখানা,
পাবেই না আর
উঠুক যতই ঝড়।।


তবু রয়ে দূরে
উষ্ণতা খুঁজে যাই,
দেখি মন ভরে
তুলসী তলায় হাঁড়ি?
রঙে আকাশের
বদল দেখতে পাই,
রজনীজলের
সঙ্গে আমার আড়ি।।