ভিজে দেয়ালে অনাবশ্যক
আলো ছায়ার খেলা,
দেখতে দেখতে বেলা বেড়ে যায়।
আগে তো ভাবতাম
সেই আঁধারির সীমা ভেদ করে,
কখনও ঝরে পড়বে হয়তো
একটুখানি মিঠে দুষ্টুমি।


এইতো সেদিনও ঘুম ভাঙতো
রিনিঝিনি কঙ্কনের সামান্য উষ্ণতায়,
তারপর বেলা বাড়তে না বাড়তেই-
অফিস কেড়ে নিতো
বৃষ্টিমুখর সোনালী ভালবাসা,
কর্কশ আওয়াজেই ক্রিং ক্রিং আর ক্রিং...


কতো আর দীর্ঘপথ পেরোবো, বলো তো?
ছেলেবেলার এক্কাগাড়ি ছোটে না,
ছোটে না রাস্তাজুড়ে টমটমের আওয়াজ।
আজ যেন সব কেমন ক্ষয়েই চলে‌ছে!
সাগর পারের মিলনান্তক ওই রাধাকৃষ্ণ মূর্তিযুগল,
যেমন ঢেউ গোনে শেষের প্রতীক্ষায়...
আর আবারও নতুন ভাবমূর্তি ভাবে শিল্পীর চোখ।