কালো বিষাদ টর্চ এর মত জ্বেলে
সমস্ত রাস্তা শেষ করে আসি সুতীব্র অমানিশায়।
গোলাপের নামে কাঠ-কয়লা ফুটে উঠেছে সমস্ত হৃদয়ে
অথচ, রজনীগন্ধারও কিছু ঋণ ছিল;
সে ঋণ শোধরাতেই বোধহয় সাগরে ডুবে গেছে চাঁদ।
নীলিমা আঁধার হল, সে আঁধার সঙ্গী করেই হাঁটা শুরু।
জাগতিক মায়ার বিপরীতে পথ, আমি হাঁটি, আমি পেছাই।
একপা দুপা করে যত দ্রুত হাঁটি, তত দ্রুত পেছাই।
তারপর পেছাতে পেছাতে, যাবতীয় বিষাদ নিয়ে মহাকালের
বিস্তীর্ণ বিশ্বরোড পেরিয়ে ঢুকে পড়ি অতন্দ্র কানাগলিতে।
সবশেষে পিঠ ঠেকে এখানেই, কানাগলির এই শেষ দেয়ালে।


আগস্ট ১৯, ২০২১