সময় এখন গর্জে উঠার কর নাকো দেরি?
জোর কদম চল সিংহের গর্জন হেঁকে?
থেকো না চুপ,অবিচার, অনিয়ম দেখে?
ফ্যাসি তন্তুলে,খুনের আপণ খুলে;
আদম গোত্রে পশুত্ব হেরি!
পাপ মুলুকে করি সাম্যের ফেরি।
আর কতকাল রবে ফেঁসে?  
কাটাবে দুর্দিন দাসত্ব বেশে?
করিতেছে জুলুম জালিম কাল সাপ!
উঠিছে ত্যাজিয়া দুর্বল জাতি জাহেলি আবির্ভাব!
ক্ষীণ হয়ে যায় থেমে জনতার জীবনের জয়ভেরী!
ফ্যাসি তন্তুলে, খুনের আপণ খুলে;
আদম গোত্রে পশুত্ব হেরি?
পাপ মুলুকে করি সাম্যের ফেরি!
আমি বিদ্রোহী সুত ত্রিভুবনে,
ক্রোধান্বিত বুয়েটের আবরার,অবুঝ শিশু রাজনের আহাজারি শোনে,


আফসোসে চোখ বোঝি,অত্যাচারীর কঠিন হিংসাত্মকভাব দেখে।
করে হায়হায় সমাজের হীন অচল
ভারাক্রান্ত হৃদয়ে তার ইতিহাস যায় লেখে!
তোমাদের দুর্দিনে রাখও বুকেপুরে
সুদিন ক্ষণে আমরাই থাকি দূরে দূরে!
রাখিতে আমাদেরে কন্ট্রোলে
অন্ধ শেলের দোয়ার খোলে?
পরিয়ে রাখও ডান্ডাভেরী!
ভাবা যায়!কি ব্যভিচারী!
মায়ায় বাধও কথার ঝোলে,
ক্ষুদ্র থেকে হঠাৎ উঠও ফোলে!
আমাদের শ্রম শোষিছে দেখও পালাক্রমে গাড়ে বসি,
ভাবা যায় !মৌলবাদীর কণ্ঠরোধে করতেছে দর কষাকষি!
নবীন এসো অরাজ নাটশেল দুর্গ গড়ি!
বাজাব দেশ ভুলে বিদ্বেষ শপথ করি!
চলিতেছে সার্কাস করিতেছে বিষণ দুষ্কর বাড়াবাড়ি,
ভয় পেয়ও না নাবিক সত্যের মিজান সবর্ত্র ভারী


বাকশাল কর'রে বর্জন,ডাক দিয়ে যায় যুদ্ধের!
ঐক্যের শোনে গর্জন বুক কাঁপে ঐ জামিমের!


জাগো নিপীড়িত,রুচির দুর্ভিক্ষে রুচি কর'রে ফেরি!
জাগো হে শোষিত, ছিঁড়ে ফেলও অধীনস্তের ভেরি!
রাজপথ কাঁপায় এসো বাজিয়ে মৃত্যুর জয়ভেরী!!