দুঃখের ডোবায় রাতে দিনে নাকানিচুাবানী
দুঃখকে চেটেপুটে খেয়ে আস্বাদ নেওয়া,
আর কি আছে! এইতো বেশ আছি; ঠিক নয়,মনে মনে ঠিক বলা শুধু---
পৃথিবী ঘুর্ণমান; ভাগ্যর চাকায় খালি জং ধরে আছে; তেল রঙে মেরামতির লোক নেই,
দুহাত সব্যসাচীর মতো ; কিন্তু পাবার কোন আশা নেই, দেওয়া ছাড়া---
মিরাকল, মিরাকল, ভাগ্য নাগরদোলা--
কখন ওঠাবে নাবাবে, কে বোঝে তার খেলা!  


আজকে আমি যেখানে, কাল নাকি এখানেই অন্য লোক আসবে; পরিবর্তনই নিয়ম,
না না তবে পোড় খাওয়া ভাগ্য নিয়ে এই জায়গায় যেন কেউ না আসে--
বিন্দু বিন্দু অশ্রু জমে আজ সাগর; তাও আবার নোনাজল, কেউ চেখে দেখে অনুভব করেনা ; হয়তো মিঠেপানি ফুরিয়ে যাবে বলে ; হায় বন্ধুত্ব! হায় ভগবান আর ভাগ্য!
হায় ভাগ্যের ভেল্কিবাজি!  
প্রতিবাদ আছে,তবে নিঃশব্দতায় পরিপূর্ণ
ভগবান লোকটা বলেছেন,"আওয়াজ দিলেই বশীকরণ নলচে ঠেকাবো মাথায়---
ওরে বাবা-------


(বশীকরণ নলচে-- পিস্তল বা বন্দুক)