(বৈষ্ণব পদাবলিকে স্মরণে রেখে)  


উঠিতে কৃষ্ণ বসিতে কৃষ্ণ
কৃষ্ণ আমার গলার হার
কৃষ্ণ জীবন কৃষ্ণ মরণ
কৃষ্ণ ছাড়া কিছুই জানিনা আর।।


শয়নেতে তুমি জাগরণে তুমি
তুমি রুদ্ধ গলার গান
কে কি বলে জানিনা কিছু
তোমাতে সঁপেছি প্রান।


হৃদয়ে হাসে যেমন কবিতা
মুখে যেমন ফোটে হাসি
তেমনই জুড়ায় দগ্ধ প্রাণটা
কানে আসে যেই তোমার বাঁশি।


সারাটা জীবন সাজিলাম রাধা
কুঞ্জবনে ফিরিলেনা কেন শ্যাম?
আমার মতো কত রাধা দিল
কাঁদিয়া সরল প্রাণ......


সেযুগের রাধা রয়েছে আজও
মীরা আছে যোগিনী হয়ে
তুমি নাই শ্যাম বৃন্দাবনে
সরস জীবন যেতেছে ক্ষয়ে।


জগতের লোক ডাকে তোমায়
আজও গানে ধ্যানে কীর্তনে
আবার ফের অবতার হয়ে
শিস্ট পালনে দুষ্ট দমনে---


(পরিত্রাণায় সাধুনাং বিনাশায় চ দুষ্কৃীতাম
ধর্মসংস্থাপনার্থায় সম্ভবামী যুগে যুগে)