সমাজ রক্ষক হয়ে ভক্ষক মুখোশ আড়াল করে,
মায়ের কোল করলি খালি জোড় করে কেড়ে l


হায়রে শিশু ভবিষ্যত প্রজন্ম সমাজের মেরুদন্ড,
নিমেষে জীবন উল্টে গেলো  ঠিকানা  লন্ডভন্ড l


সারা সংসারের খুশির ঝড়  নিমেষে মুছে ফেলে,
কাঙাল করলি ঠিকানা চোর জীবন নিয়ে খেলে l


স্বর্গ হতে বয়ে আসে যেশিশুর আগমনী বার্তা,
তুই চণ্ডাল আঁধারে ভরালি নিজেরে বানালি কর্তা l


শোনরে হিংস্র মহাপাতক মানুষরূপী জীব,
সর্বনাশের লেলিহান শিখা নিম্নশ্রেনীর ক্লীব l


শতধিক তোরে শত ধিক্কার শত  ঘৃণার যোগ্য,
ভবিষ্যতকে ছিনিমিনি করে বানালি নিজের ভোগ্য l


কত বড়ো উদর তোদের ক্ষুধা মেটেনা কভু,
মানুষের হাড় চিবিয়ে খাস স্বাদ মেটেনা তবু l


নতুন শিশুর আসার ধ্বনি ছুটে বাতাসের সাথে,
সেই খুশিকে পণ্য করে ফেললি দুর্গম পথে l


সমাজের বুকে ঘুণ তোরা আগামীকে খাস কুরে,
পৃথিবী আজ করুণ অসহায় লজ্জিত তোদের ভারে l


বিবেকগুলো উপড়ে ফেলে বানালি সুখ অট্টালিকা,
দূষণ ছড়ালি সমাজের গায় উড়ালি হিংস্র পতাকা l


মায়ের আর্তি শিশুর কান্না বাজেনা তোদের কানে,
ভবিষ্যতকে ছুড়ে ফেলে দিলি কালো আঁধারের পানে l


প্রতিটি শিরা ধমনিতে আজি ঘৃণার বারুদ ছুটছে,
কেমনে হবে  অসুর দমন ক্রোধের আগুন ফুটছে l


সমাজটাকে তোরা করবি পঙ্গু এমনি সাধ মনে,
বাঁচার অধিকার নেই তোদের এই পার্থনা প্রাণে l


দুর হয়েযা পৃথিবী ছাড়  খা গরল নিজ হাতে,
এসমাজ আর চায়না আর চলতে তোদের সাথে l


চোখ খুলে দেখ পৃথিবীটাকে বহিবেনা তোদের ভার,
অসুরের তরে খোলা রবেনাকো এই সমাজের দ্বার l